India is noting down another success story - world's fastest commercial 5G mobile technology roll out, thanks to Reliance Jio and Bharti Airtel's continuous effort. Six months after 5G launched in the country, India's 5G customer base stands at 50 million (= 5 cr) which is nearly 5% of world's 5G subscriber base. Crisil Ratings predicts India will have 30 cr 5G subscribers in next 2 years (by March 2025), which would account for 1/3rd of total wireless data users of the country.
Tuesday, March 28, 2023
Thursday, March 23, 2023
শ্রীরামপুরঃ চাতরা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির
Wednesday, March 22, 2023
শ্রীরামপুরের শীতলা পুজো ও মেলা (চাতরা শীতলাতলা ও পটুয়াপাড়া)
শ্রীরামপুরের চাতরার শীতলাপুজোও খুব বিখ্যাত। এখানে পূজিত হন শ্রীরামপুরের তিন মা - বড় মা, মেজ মা এবং ছোট মা। তিন মা-ই আসলে মা শীতলা।
প্রায় ২০০ বছর আগে ফাল্গুন-চৈত্র মাসে বসন্ত রোগ এক সময় মহামারীর আকার ধারণ করেছিল শ্রীরামপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে। স্বপ্নাদেশ পেয়ে সাধক রামদাস শুরু করেন শীতলা পুজো। প্রসন্ন হয়ে দেবী শ্রীরামপুর ও সংলগ্ন এলাকাবাসীকে রোগমুক্ত করেন। আজ ভক্তদের একাংশের কাছে তিনি শ্রীরামপুরের রানি মা। আবার কিছু ভক্তের কাছে তিনি বড় মা। ঐতিহাসিক সুধীরকুমার মিত্র মনে করেন, বাংলা সালের ১২৬০ এর দশক থেকে এখানে শীতলা দেবীর আরাধনা চলছে। বর্তমানে শীতলা এস্টেষ্ট এই মন্দির এবং পুজোর দেখভাল করে।
Wednesday, March 08, 2023
শ্রীরামপুর - টি, সি, গোস্বামী ষ্ট্রীটের হানা হাউস
38 T.C. Goswami Street
যদি শ্রীরামপুরের শিক্ষার প্রসারে নাম আসে শ্রীরামপুর ত্রয়ী অর্থাৎ উইলিয়ম কেরি, জশুয়া মার্শম্যান এবং উইলিয়ম ওয়ার্ড, তবে নারী শিক্ষা প্রসারে যাঁর নাম অনেকেই ভুলে যাই তিনি হলেন মার্শম্যানের ধর্মপত্নী হান্না (বা হ্যানা বা হানা) মার্শম্যান (Hannah Marshman)।
![]() |
হানা মার্শম্যান (১৩ মে ১৭৬৭ - ৫ মার্চ ১৮৪৭) © Regent's Park College, University of Oxford |
১৭৬৭ খ্রিষ্টাব্দের ১৩ মে উইল্টশায়ারে জন্ম হান্নার। বাবা জন শেফার্ড পেশায় চাষী, আর মা রাচেল। উইল্টশায়ারের ক্রেকারটন গীর্জার পাদ্রী ঠাকুরদা জন ক্লার্ক-এর মাধ্যমে ছোটবেলা থেকেই হান্নার আধ্যাত্মিক চেতনা গড়ে ওঠে। ১৭৯১ খ্রিষ্টাব্দে জশুয়া মার্শম্যানের সাথে বিবাহের তিন বছরের মাথায় ১৭৯৪ খ্রিস্টাব্দে পৈতৃক শহর ছেড়ে ব্রিস্টেলের ব্রোড মীড ব্যাপিস্ট চার্চে যোগ দেন হ্যান্না মার্শম্যান।
Monday, March 06, 2023
শ্রীরামপুর : গোলোক ধাম
![]() |
Outer Courtyard of Golok Dham (Serampore) (2020) |
গোলোকধাম শ্রীরামপুরের অন্যতম বিখ্যাত পুরোনো বাড়িগুলির মধ্যে একটি। ৪৩ Queen's street, বা অধুনা নেতাজি সুভাষ এভিন্যুউ-তে অবস্থিত এই বাড়িটি আসলে রায় পরিবারের বাড়ি। এই বাড়িটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গোলোকচন্দ্র রায়। মনে করা হয় যে তিনি চৈতন্য মহাপ্রভুর একজন ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও শিষ্য,বিখ্যাত বৈষ্ণব মাধব চন্দ্র বা মাধাই পণ্ডিতের ১৪-তম বংশধর।
Wednesday, March 01, 2023
শ্রীরামপুরঃ ইম্যাকুলেট কনশেপশন চার্চ
শ্রীরামপুর পর্ব ১৭ঃ মেলা বাড়ি ও ক্ষেত্রমোহন সা-এর বাড়ি
Residence of Khestra Mohan Sha |
শ্রীরামপুরের অন্যতম কৃতিমান ব্যক্তি ছিলেন ক্ষেত্রমোহন সা' (১৮৪১-১৯১৪)। শ্রীরামপুর স্টেশনের কাছেই ক্ষেত্রমোহন সা' স্ট্রিটে অবস্থিত তাঁর বসতবাটি এবং মেলাবাড়ি। ক্ষেত্রমোহন সা' জন্মেছিলেন ১৮৪১ সালে, বিহারে। ইষ্ট ইণ্ডিয়া রেলওয়ে কোম্পানির ঠিকাদার ছিলেন তিনি, সেই সুবাদেই শ্রীরামপুরে এসে বসবাস শুরু করেন। আজ যেখানে কে.এম. শাহ রোড, সেটিই আগে পরিচিত ছিল অক্সফোর্ড স্ট্রীস্ট নামে। এখানেই আছে ক্ষেত্রমোহন সাহের বসতবাড়িটি। পরবর্তীকালে ক্ষেত্রমোহন সাহ পাটের ব্যবসায় নামেন এবং প্রভূত অর্থ উপার্জন করেন। এই অর্জিত পয়সাতেই তিনি শুরু করেছিলেন বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজকর্ম।
শ্রীরামপুর : চাতরার দোল মন্দির / কাশীশ্বর পীঠ
গৌরাঙ্গ মন্দির, কাশীশ্বর পীঠ বা কাশীশ্বর পণ্ডিতের শ্রীপাট, দোলতলা মন্দির নামেও এই মন্দিরটি পরিচিত। নামেই পরিষ্কার যে এই মন্দিরটি কাশীশ্বর পণ্ডিত দ্বারা প্রতিষ্ঠিত।
ফ্রেডরিকনগরের দক্ষিণে মাহেশ ও বল্লভপুর আর উত্তরে চাতরা - বৈষ্ণবদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে বল্লভপুরের রাধাবল্লভ মন্দিরের স্থাপনা এই কাশীশ্বর পণ্ডিতের ভাগ্নে রুদ্ররামের হাতে৷
এই মন্দিরে দোল পার্বণ খুব ধুমধাম করে পালন হয়। তাই এর নাম দোল মন্দির বা দোলতলা মন্দির। উঁচু ভিত্তিবেদীর উপরে প্রতিষ্ঠিত দক্ষিণমুখী সমতল ছাদ বিশিষ্ট 'কাশীশ্বর পীঠ' মন্দিরের ছাদের উপরে পূর্ব-পশ্চিমে পাশাপাশি স্থাপিত তিনটি পিরামিড আকৃতির চূড়া দেখে মনে হয়, এখানে বাস্তুশাস্ত্রের ভাষায় 'ত্রৈকুটক' রীতিতে নির্মিত পাশাপাশি ও পরস্পর-সংলগ্ন তিনটি মন্দির রয়েছে। এদের মধ্যে মাঝখানের মূল মন্দিরের চূড়াটি অপেক্ষাকৃত উঁচু। মূল মন্দিরের সামনে দরজা এবং পিছনে জানালা। দুই পাশের মন্দিরগুলির সামনে এবং পাশে দুইটি করে দরজা। মূল মন্দির থেকে পাশের মন্দিরগুলিতে যাওয়ার জন্য ভিতরে আরও একটি করে দরজা আছে। তিনটি মন্দিরের সামনে একটি বারান্দা আছে, যা অনেক পরে নির্মিত হয়েছে।
-
Though I made the caption as 'REMADE', these days commercial bengali films are just mere scene-to-scene copy and paste from sout...
-
At a point you may find that 404-999 is a 3G network live at your area while you are manually setting the network. There is no name of this...
-
This article is meant for certificate courses after MBBS. While young medical professionals are running behind post graduation, there is alw...